ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী চিকিৎসক হিসেবে মানুষের শারীরিক চিকিৎসায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারতেন। কিন্তু তিনি শুধু মানুষের চিকিৎসায় নয়, সমাজের চিকিৎসায়ও নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রাণপুরুষ ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা ড
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী কাজের মধ্য দিয়ে এখনো অনেকের চেয়ে তীব্রভাবে বেঁচে আছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। আজ সোমবার সকালে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য আন্দোলনের পুরোধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী নারীদের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করে গেছেন। নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করার বিষয়ে শিশু এবং মায়েদের পুষ্টি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রেও তাঁর অবদান রয়েছে। তিনি মেয়েদের জন্য ড্রাইভিং স্কুল করেছিলেন। ফলে অনেক মেয়ের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। চিকিৎ
কোনো স্থানই তো শূন্য থাকে না, এটাও হয়তো থাকবে না। কিন্তু তা পূরণ হতে অনেক সময় লাগবে। একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা চলে গেলেন। আজ শুক্রবার ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জানাজায় উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এমন প্রতিক্রিয়া জানান কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ পৌঁছায়। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে জাফরুল্লাহর পঞ্চম জানাজা শেষে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ আগামীকাল শুক্রবার সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে দাফন করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে সোহরাওয়ার্দী
মুক্তির সংগ্রাম যতই অগ্রসর হবে জাফরুল্লাহর স্মৃতি ততই উজ্জ্বল হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে ঢাকা জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এ কে এম হেদায়েতুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে
আমার নম্বর যখন লিখছিলেন, তখন তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম যে, ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে জিতলে আপনি কি রাষ্ট্রপতি হবেন? তিনি মুচকি হেসে বলেছিলেন—এমন মনোবাসনা আমার নেই। আমি একটি সুন্দর দেশ চাই। আমি চায় সাধারণ মানুষ ভালো থাকুক। আর ভালো কাজের সঙ্গে আমি সব সময় থাকব
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সংগ্রাম শুরু হয় মূলত একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। ১৯৭১ সালের মার্চে ব্রিটেনে বসবাসরত ১ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি চিকিৎসক বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন গঠন করে। সেই সংগঠনের সভাপতি ছিলেন ডা. এএইচ সায়েদুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। একই বছরের মে মাসে এমএ মোবিন ও জাফর
মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী লাইফ সাপোর্টে আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অবনতি হলে তাঁকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
দেশকে ১৬ থেকে ১৭টি প্রদেশে ভাগ করে প্রদেশের কাছে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করর প্রস্তাব দিয়েছেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
প্রধানমন্ত্রীকে সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘আপনি যদি বিশ্বাস করেন, আপনি এত উন্নয়ন করেছেন তাহলে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দেন। সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে হলে সুষ্ঠু ভোটের প্রয়োজন যা আপনার আমলে সম্ভব না। সুষ্ঠু ভোট হলে উন্নয়নের যিনি মূল তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কয়েকটি পরামর্শ মেনে কাজ করেন তাহলে একেবারে ভরাডুবি না হয়ে অন্তত ১০০টি আসনে বিজিত হতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি
নেত্র নিউজে প্রকাশিত সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাদের গুম-খুনের নির্যাতনী সেল আয়নাঘরকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেওয়া দরকার বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী